Tuesday, January 27, 2015

Operation Breakdown, Sewing Thread and SMV Calculation of a Polo Shirt

Calculation of SAM/SMV:



Step 1: Select one operation for which you want to calculate SAM.

Step 2: Capture cycle time for that operation by stop watch standing beside of the operator. (cycle time: total time taken to do all works needed to complete one operation). Do time study for consecutive five cycles. Calculate average of the 5 cycles. Time we get from time study is called cycle time.
Basic Time = Cycle Time X Performance rating

* Performance rating: Performance rating means at what performance level operator doing the job, considering his movement and work speed. Suppose that operator performance rating is 80%. Suppose cycle time is 0.60 minutes. Basic time = (0.60 X 80%) = 0.48 minutes

Step 3: Standard allowed minutes (SAM) = (Basic minute + Bundle allowances + machine and personal allowances). Add bundle allowances (10%) and machine and personal allowances (20%) to basic time. Now we get Standard Minute value (SMV) or SAM. SAM= (0.48+0.048+0.096) = 0.624 minutes.

OPERATION BREAKDOWN AND SMV
Name of Operation
M/C name
SMV
Manpower
Placket Iron
IRON
0.40
2
Placket Join Position Mark
TABLE
0.30
1
Placket Join
1N2TLS
0.32
2
Placket Front Middle Cut
TABLE
0.28
1
Rib Placket Servicing
O/L
0.25
1
Lower Placket 2 Part Join
1N2TLS
0.30
1
Lower Placket O/L
2N4TOL
0.28
1
Lower Placket Join & Top Stitch
1N2TLS
0.32
2
Nose Tack
1N2TLS
0.35
1
Back & Front Part Matching
TABLE
0.30
1
Shoulder Joint & Trim
2N4TOL
0.33
1
Collar Servicing & Mark
O/L
0.30
1
Collar Tack to Neck
1N2TLS
0.40
2
Collar Join
2N4TOL
0.32
1
Collar Piping
1N2TFL
0.30
1
Collar Top Stitch
1N2TLS
0.60
2
Placket Close & 1/16 T/S
1N2TLS
0.71
3
Placket Inner Tack
1N2TLS
0.35
1
Placket Corner Cut
TABLE
0.25
1
Placket Box Make
1N2TLS
0.50
2
Cuff Servicing
O/L
0.25
1
Cuff Join
2N4TOL
0.40
1
Sleeve Matching
TABLE
0.30
1
Sleeve Join
2N4TOL
0.43
2
Arm Hole Top Stitch
2N3TFL
0.45
1
Cuff Opening Tack
1N2TLS
0.30
1
Sticker Remove+ Body Turn
TABLE
0.20
1
Side Seam
2N4TOL
0.50
2
Cuff Top Tack
1N2TLS
0.22
1
Bottom Hem
2N3TFL
0.24
1
Button Hole
1N2TBH
0.25
1
Button attach With Mark
1N2TBA
0.40
1
Label  Make & Bottom Security Tack
1N2TLS
0.43
2
Total

11.53
44

Sewing Thread Consumption:
Sewing thread requirement 3.44 M for machine code 1N2TLS means to Stitch 1 Meter of Seam, 3.44 meter sewing thread is used.
Here we need to consider operational allowance 3+3=6 cm (starting point+ ending point) for each operation for Lock Stitch and 3.5+3.5= 7 cm for chain stitch , 5+5=10 cm for Flat lock , 6+6=12 cm for over lock with the length of each operation.
Also we need to consider 10-15% wastage on the calculated sewing thread consumption.

SEWING THREAD CONSUMPTION
M/C Name
CODE
Required Thread(M/M)
Single Needle Lock Stitch
1N2TLS
3.44
Single Needle 2 Thread Flat Lock
1N2TFL
4.8
Double Needle 3 Thread Flat Lock
2N3TFL
13.2
Double Needle 4 Thread Over lock
2N4TOL
19.8
Without Needle Over lock M/C
O/L
0
Button Attach
1N2TBA
0.3
Button Hole
1N2TBH
0.95

Sunday, January 25, 2015

Allergenic Reaction of Textiles Used in Direct Contact to Skin.

Textiles are made from synthetic or natural fibers, or both. Generally, the actual fibers are not allergenic; rather, the dyes used to color the fabrics , chemicals & finishing resins used to make textiles wrinkle-resistant, shrink-proof, water & stain repellent are the responsible. Other possible allergens include rubber additives, metals (nickel and chrome), glues, biocides, and fire retardants. Textile Finish Resins release formaldehyde and may provoke allergic reactions.Textile dye allergy occurs more frequently in countries with a warm climate. This may be due to people sweating more in warmer climates and, as a consequence, greater bleeding of textile dyes.

Many different chemical substances are used to dye textiles. The chemical dyes that belong to a group called azo dyes are the most allergenic .The most common sensitizers belong to the disperse dye application class .Disperse blue 106 and disperse blue 124, disperse orange 3 and disperse red 17 have been reported to cause an allergic contact dermatitis to a variety of garments, which include underwear, blouses, pants, swimming suits, pantyhose, shoulder pads, and the velvet material of leggings and body suits.

Allergenic disperse dyes (around 19 substances) and carcinogenic dyes(around 10 substances) are banned in textile materials with skin contact to skin.

Nickel and its compounds may pierce the skin and the nickel migration may induce risk to human health. Therefore, all articles that may have contact with skin are forbidden to plate nickel, including dress accessories such as buttons and slide fastener.

Frequency of spreading:
The distribution of the dermatitis is often widespread, usually corresponding to areas that come into contact with clothing. Often, the dermatitis is worse in areas with increased friction and sweating. In men, this is often the collar area on the neck. In women, this includes the axillary folds, vulva, and suprapubic area. In both sexes, the waistband area, upper thighs, popliteal fossae, and buttocks are commonly involved.

symptoms:
The main symptom is eczema. The skin is itchy, red and swollen with spots or bumps and possibly also blisters. The eczema usually starts where the clothing has the closest contact with the skin. For example, if the dye of a shirt or blouse is causing the eczema, the inflammation will appear around the armpits and the neck. Hand eczema is also a symptom, especially if contact with the dyes is work-related.

Dermatologist Suggestion:
Avoidance of tight synthetic spandex or lycra clothing,100 percent polyester lining and nylon stockings. Patients should wear 100 percent natural-based fabrics (i.e cotton, linen, silk, wool) with snow white color, 100 percent silk long-sleeved undershirts and slip pants and loose-fitting clothing, all of which should be washed three times prior to wearing.

Tuesday, January 20, 2015

প্রশ্নবিদ্ধ বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস সেক্টরের ভবিষ্যত ও অগ্রগতি।।

সাম্প্রতিক দিনগুলোতে আমরা টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস সেক্টরের তথা এদের উপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের স্বপ্নবিলাসী সদ্য টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের স্বপ্নের অপমৃত্যু তথা অন্ধকার ভবিষ্যত দেখছি।
গত ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস সেক্টরের প্রবৃদ্ধি (১৪%) ছিল বিগত দশকের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। গত ২০১৩-১৪ অর্থবছরে টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস সেক্টরের এক্সপোর্ট আরনিং ২৪.৫ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা টোটাল এক্সপোর্ট আরনিং এর প্রায় ৮৪% এবং জিডিপির প্রায় ১৯%। বিগত দশকে বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস সেক্টরের সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি ছিল ২০১০-১১ অর্থবছরে প্রায় ৪৮.৬ শতাংশ। ২০০৯-১০ অর্থবছরের এই সেক্টরের এক্সপোর্ট আরনিং ১২.৫ বিলিয়ন থেকে ২০১০-১১ অর্থবছরে গিয়ে দাড়ায় ১৭.৯১ বিলিয়ন ইউএস ডলার।

তখন টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস সেক্টরের উন্নতি ছিল চোখে পড়ার মত, বর্তমান এন্টারপ্রনারদের রিইনভেস্টমেন্ট, নতুন এন্টারপ্রনারদের টেক্সটাইল সেক্টরে ইনভেস্টমেন্ট, ফরেন ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট এসবের কারনে অনেক নিউ টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস ইন্ডাস্টি গড়ে উঠেছিল, ফলশ্রুতিতে তখনকার সদ্য পাশ করা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা জব সুইচ করার সুযোগ টা পেত। আর আমাদের টেক্সটাইল সেক্টরের যে ট্রেডিশন তাতে জব সুইচ করতে না পারলে যতই পারফর্ম করুক করা কেন সেটার প্রোপার ইভ্যালুয়েশন হয়না। যেখানে জব সুইচ করলে দ্বিগুন স্যালারিতে অন্য কোম্পানি হায়ার করে, এমনকি সেইম কোম্পানিতে সেইম ডেজিগনেশনের কাউকে দ্বিগুন স্যালারিতে হায়ার করলেও আপনার স্যালারিতে সেটার কোন প্রভাব পররে না। এমন অসুস্থ মানসিকতা আমাদের টেক্সটাইল সেক্টরের ম্যানেজমেন্টের, ইভেন আমাদের সিনিয়রদেরও। যেন কেন জব চেইঞ্জ করতে পারছি না সেটাই আমাদের বড় অপরাধ।।
আমাদের ইনিশিয়াল স্যালারী বাংলাদেশের যেকোন সেক্টরের চেয়ে সর্বনিম্ন যেটাতে মিনিমাম লিভিং স্টান্ডার্ড ও মেইনটেন করা হয়না ইনএক্সপ্রিয়েন্সের দোহাই দিয়ে, যদিও তখনও সান্তনা খুজতাম এই ভেবে আমাদের ম্যাক্সিমাম স্যালারিওতো আনলিমিটেট, এইতো কিছুদিন কস্ট করে একটু এক্সপ্রিয়েন্স হলেই একটা স্টান্ডার্ড স্যালারিতে সুইচ করা যাবে।।
কিন্তু এখন সেই সুযোগটিও আর নেই বললেই চলে, যেটুকু হচ্ছে সেটাও অনেকটা ইন্টারনাল রিক্রুটমেন্ট হচ্ছে,সবার জন্য একটা লেভেল প্লেইং ফিল্ড নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। সুতরাং যা হবার তাই হচ্ছে, নড়ার কোন সুযোগ নেই, মরতে হলেও যেখানেই সে অবস্থায় আছ, সেখানেই সেই অবস্থাতেই মরো।।
বিগত কয়েক বছরে আমাদের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস সেক্টরে চোখে পরার মত কোন নতুন ইন্ডাস্টি গড়ে উঠেনি, বরং যা ছিল সেগুলোও অনেকটা বন্ধ হয়ে গেছে। গত অর্থবছরে প্রতিকুল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে টেক্সটাইল এক্সপোর্টের ২৪.৫ বিলিয়ন ইউএসডি অর্জন সত্যিই অসাধারন, তবে এই যে ১৪% প্রবৃদ্ধি সেটার কোন প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা, না রিইনভেস্টমেন্ট না ক্যাশ ফ্লো তথা লিকুইডিটিতে. এমনকি জব সেক্টরে আমাদের পজিশন, আমাদের ইকোনোমিক স্টান্ডার্ডে এই অর্জনের কোন বাস্তব প্রতিফলন চোখে পড়ছে না।
এখানে হয়ত অনেকেই মুদ্রাস্ফিতির কথা নিয়ে আসবেন, এটা শুধুমাত্র অর্থনিতির সামগ্রিক প্ররিস্থিতি নির্নায়কের জন্য বিবেচনা করা হয়। কোন কমার্শিয়াল ট্রান্সিকশন এমনকি ব্যাকিং সেক্টরেও মুদ্রাস্ফিতি বিবেচনা করা হয়না। সুতরাং মুদ্রাস্ফিতি আমাদের প্রবৃদ্ধি তথা টেক্সটাইল ও গার্মেন্টশ শিল্পের গ্রোথের জন্য কোন ভাইটাল ফ্যাক্টর নয়।
যেহেতু নতুন ইন্ডাস্ট্রি হচ্ছে না সুতরাং ইমপ্লোয়মেন্টও হচ্ছে না, ফ্রেশ ইঞ্জিনিয়াররা তাই বেকার হয়ে বসে আছেন। নতুন ইন্ডাস্ট্রি না হবার অন্যতম হল রাজনৈতিকঃ অর্থনৈতিক নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা তথা দেশি বিদেশি বিনিয়োগের সঠিক পরিবেশ নিশ্চিতকরনের অভাব। অবৈধ ভাবে বিদেশে টাকা পাচার রোধে কার্যকারি পদক্ষেপ না নেওয়া। ভয়াবহ জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় কোন দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপের অভাব।
দ্বিতীয় কারন হল হঠাৎ করেই গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি পাওয়া, বর্তমান স্কেল ৫৩০০ টাকা যেটা কিনা পুর্বের স্কেল ৩০০০ টাকা থেকে প্রায় ৭৬.৬৬% বেতন বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলশ্রুতিতে ইতিমধ্যে অনেক শিল্প প্রতিস্টান বন্ধ হয়ে গেছে, যেগুলো টিকে আছে সেগুলোর অবস্থাও নাজুক।
দ্বিতীয়ত জ্বালানি সংকট তথা পাওয়ার সংকট বাংলাদেশের যেকোন শিল্পের জন্যই হুমকি স্বরুপ। আমাদের একমাত্র প্রাকৃতিক সম্পদ জ্বালানি গ্যাস, সেটারও রিজার্ভ ব্লক গুলোতে কি পরিমান গ্যাস মজুদ আছে তার কোন সঠিক হিসেব নেই, যেগুলো আছে সেগুলোরও উত্তোলন করার সামর্থ কিংবা প্রচেস্টা তথা সদিচ্ছা আমাদের নেই, সেটার জন্য আমাদের নির্ভর করতে হয় অক্সিডেন্টাল,নাইকোর, কনোকো ফিলিপসের মত বিদেশী কম্পানি গুলোর উপর, তাও আবার উৎপাদন বণ্টন চুক্তির (পিএসসি) মাধ্যমে যেমন কিছুদিন আগে কনোকো ফিলিপসের সাথে চুক্তি হল উত্তোলিত গ্যাসের শতকরা ৮০ ভাগ কনোকো-ফিলিপস পাবে এবং বাংলাদেশ পাবে ২০ ভাগ। সুতরাং বর্তমান ব্লগগুলো এবং রিজার্ভ ব্লকগুলো থেকে উত্তোলিত গ্যাসের ন্যায্য হিস্যা পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম, সংগত কারনেই আমাদের শিল্প, অর্থনীতি তথা আমাদের জ্বালানী নিরাপত্তার ভবিষ্যত অন্ধকারাচ্ছন্ন...

এই অবস্থা থেকে একটাই উওরনের পন্থা সেটা হল রিনিউয়াবল এনার্জির সর্বোচ্চ ব্যাবহার, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ হওয়ায় বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে নদীর টাইডাল ফ্লো কাজে লাগিয়ে হাইড্রোলিক পাওয়ার প্লান্ট স্থাপন করা যেতে পারে, বাংলাদেশের একমাত্র হাইড্রোলিক পাওয়ার প্লান্ট কাপ্তাই বাধ যেখান থেকে সর্বোচ্চ মাত্র ২৩০ মেগা ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়, অন্যদিকে চীন তাদের থ্রী জর্জ নামক হাইড্রোলিক পাওয়ার প্লান্ট দিয়ে ২২,৫০০ মেগা ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে।
অথচ আমাদের সরকার দীর্ঘমেয়াদী কোন পরিকল্পনা না নিয়ে কুইক রেন্টাল প্লান্ট চালু করে দুর্নীতি ও লুটপাট করে কুইক বড়লোক হবার চেষ্টা করছে আর জনগনের আই তথা ব্রেইন ওয়াশ করার প্রচেস্টা চালাচ্ছে।
অপরদিকে সরকারের শীথিল নীতির কারনে মাল্টিন্যাশনাল কম্পানিগুলো এবং সেসব কম্পানি যারা ফরেন ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট এর মাধ্যমে এদেশে প্রবেশ করছে, তারা এদেশে বিজনেস করে মিলিয়ন মিলিয়ন ইএসডলার তাদের দেশে নিয়ে যাচ্ছে। অথচ পৃথিবীর সকল দেশই এম এন সি গুলোকে রিইনভেস্ট করার সুযোগ দিলেও ক্যাপিটাল অথবা প্রোফিট নিজ দেশে নিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে অত্যন্ত কঠোর। বাংলাদেশে এসব ক্ষেত্রে কিছু ডিউটি ইম্পলিমেন্ট করা থাকলেও কিছু দুর্নীতিগ্রস্থ কর্মকর্তার কারনে সেটাও পাওয়া হয়না।
সবশেষে সরকারের অবহেলা আর ইন্ডিয়ার চক্রান্তে আমাদের স্পিনিং সেক্টর আজ ধংসের মুখে। সেটার জন্য আমাদের কিছু মুনাফালোভী শিল্পমালিক ও দায়ি, তারা ইন্ডিয়ার লোভের ফাদে পা দিয়ে কিছুটা কম প্রাইসে ইন্ডিয়া থেকে সুতা ইম্পোর্ট করছে, ফলে দেশী স্পিনিং সেক্টর মার খাচ্ছে। যেমনটা ইন্ডিয়ার প্রোরোচনায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার এখন উচ্চমুল্যায়িত করা হল, যার ফলশ্রুতিতে আমাদের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্টান ধ্বংসের সম্মুখীন, অনেকগুলো ইতিমধ্যে ধবংস হয়ে গিয়েছে।
আমাদের স্পিনিং সেক্টর ধবংস হলে ইন্ডিয়া যে ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানির মত একচেটিয়া দাম বাড়িয়ে আমাদের বাধ্য করবে বেশি দামে সুতা কিনতে সেটা কি আমরা কখনো ভেবে দেখেছি। সেটার প্রমান আমরা কিছুদিন আগেও দেখতে পেয়েছি, বিশ্ববাজারে তুলার উৎপাদন ও বাজার খারাপ দেখে ইন্ডিয়া ইচ্ছাকৃত ভাবে তাদের তুলা মজুদ করা শুরু করল, এবং কৃত্তিম সংকট সৃষ্টি করে বাংলাদেশের জন্য ইচ্ছেমত দাম বাড়িয়ে দিন।।বলাবাহুল্য ইন্ডিয়ার সুতার কোয়ালিটি এতটাই খারাপ এর ক্রেতা বাংলাদেশের মত কিছু দেশ ছাড়া আর কেউ নেই।

Wednesday, January 14, 2015

Mechanism of different Auxiliaries used in Textile Wet Processing

Surfactants:
Surfactants are compounds that lower the surface tension of a liquid, the interfacial tension between two liquids, or that between a liquid and a solid. Surfactants may act as detergents, wetting agents, emulsifiers, foaming agents, and dispersants.

Surfactants are widely used in textile wet processes for the purpose of wetting, dispersing, emulsifying and cleaning. The molecular structures of surfactants have a distinctive hydrophilic moiety and a distinctive hydrophobic moiety. When they are used at a sufficient concentration, the surface/interface tension of the solutions lowered and micelles (an aggregate of surfactant molecules dispersed in a liquid colloid) are formed, which give the solution extra properties. According to their ionic properties in aqueous solution, traditional surfactants can be divided into four categories:
1) Anionic surfactants, usually organic sulphates and sulphonates;

2) Cationic surfactants, typically quaternary ammonium or pyridinium salts;

3) Non-ionic surfactants containing polar polyethylene oxide chains;

4) Amphoteric surfactants, whose molecules have both anionic and cationic


The lipophilic tails of the surfactant molecules remain on the inside of the micelle due to unfavourable interactions. The polar “heads” of the micelle, due to favourable interactions w ith water, form a hydrophilic outer layer that in effect protects the hydrophobic core of the micelle. The compounds that make up a micelle are typically amphiphilic in nature, meaning that micelles are soluble not only in protic solvents such as water but also in aprotic solvents as a reverse micelle.

Anionic surfactant:
Anionic surfactant are those whose bear a negative charge and migrate towards the anode or positive charge in solution. This class of salt like compounds include the soaps and many of the popular synthesis. When fats are hydrolyzed in presence of alkali fatty acids is formed which on neutralization with caustic soda form a sodium salt of fatty acid, known as soap.

The instability of of soap in acid solution is the main drawback. Synthetic detergent are surfactants developed to overcome the drawback of soaps. They are salt of strong acids and when pure they are practically neutral. In contrast to soap they are less liable to hard water precipitation & are readily rinsable.

Typical example of anionic detergent: Sodium stearate (soap), Alkyl benzene sulphonates, Alkyl sulphates, Alkyl sulphonates, phosphates ester.

Cationic surfactants:
Chemically they are just opposite to anionic surfactants and hence they are unsuitable for use as detergent or wetting agent. The hydrophobic part of the molecule of the cationic surfactant is the organic ammonium or pyridinium compound containing one or more hydrophobic residues. Example- catyl pyridinium chloride.

Cationic surfactant are rarely used in preparation unless applied as a lubricant or antistat at the end of the scouring cycle on goods that are to be dyed but not bleached.

A small quantity of cationic surfactant is also recommended as an aid in weight reduction in caustic treatment of polyester. Cationic surfactant are mainly used as softener, leveling agent, retardants in dyeing, water repellents, bacterial growth inhibitors and emulsifiers.

Nonionic surfactant:
Non ionic surfactant do not contain an ionisable group and have no electric charge. The most important non ionic detergent are those obtained by condensation of ethylene oxide or propylene oxide. Ethylene oxide can be reacted with fatty acid, alcohols and alkyl phenol, fatty amide etc to give polyoxyethylene compound of ether and amide known as ethylene oxide condensation product.

Non anionic surfactant are free from precipitation and redeposition onto the fabric and can be safely used which also permit the caustic to act as a lime-soap detergent. Its advantages are excellent compatibility with all classes of surfactants, good wetters and rewetters, good emulsifiers, excellent oil solubility and good component of oil emulsifier.

Example: Ethoxylated primary alchol, ethoxylated thio -ethers , Ethoxylated fatty acid, Ethoxylated fatty amide.

Amphoteric surfactant:
Amphoteric surfactant may be cationic, anionic and nonionic depending upon the PH of the aqueous solution. Amphoteric surfactant offer an excellent degree of lubrication, corrosion inhibitor and wetting action and provide a protective colloid for silk and wool processing. Then major uses of amphoterics are in the scouring and dyeing of protein fibres to prevent chafling, crack marks and crow’s feet. Amphoterics are comparatively expensive and some of them are not heat stable and hence can’t be used at elevated temperature