Sunday, December 28, 2014

প্রসংগঃ বুটেক্সের সদ্য চালু হওয়া আইপিই ডিপার্টমেন্ট

কিছুদিন ধরেই বুটেক্সে আইপিই ডিপার্টমেন্ট চালু নিয়ে অনেকেরই আলোচনা সমালোচনা পরিলক্ষিত হয়েছে। অনেকেই এটার তীব্র বিরোধিতা করেছেন হঠাৎ করেই কেন নতুন ডিপার্টমেন্ট চালু করা হলো, বিদ্যমান ডিপার্টমেন্টগুলোর ডেভলপমেন্ট না করেই, আবার কিইবা প্রয়োজন ছিল বুটেক্সে এই ডিপার্টমেন্ট চালু করার।

বরাবরের মতই আমি তাদের সাথে ভিন্নমত পোষন করলাম, বুটেক্স নিয়ে কমবেশি আলোচনা, সমালোচনা সেই স্টুডেণ্ট লাইফ থেকেই করে আসছি।
তবে আমাদের ক্যাম্পাস, এডমিনেস্ট্রেশন, টিচারদের অদক্ষতা এসব কিছু যেন কখনোই আমাদের স্টুডেন্টদের দুর্বলতাকে ছাপিয়ে প্রাধান্য না পায়......
দেরিতে হলেও বুটেক্স কর্তৃপক্ষের ইন্ডাস্টিয়াল এন্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট চালুর সিন্ধান্তটা একটা সময়োপযোগী সিন্ধান্ত। বিশ্ববিদ্যালয় ২-১ টা ডিপার্টমেন্ট দিয়ে হয়না প্রয়োজন ডাইভার্সিফিকেশন তথা পরিপুর্ন প্যাকেজ, যেহেতু আমাদেরটা স্পেশালাইশড ইউনিভার্সিটি,তবুও টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস সেক্টরের সবগুলো ডিপার্টমেন্ট যেমন এইচ আর, কমার্শিয়াল এবং একাউন্টিং, বিজনেস প্লানিং এবং অন্যান্ন ডিপার্টমেন্ট চালানোর মত দক্ষ প্রফেশনাল যেন এই ক্যাম্পাস থেকেই গড়ে উঠে আমাদের ফোকাসিং সেদিকেই হওয়া উচিত।কারন এর নাম বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়, শুধুমাত্র বাংলাদেশ টেক্সটাইল প্রোকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় নয়, যেন এখান থেকে শুধুই প্রকৌশলী বের হবে।
গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিতে ইন্ডাস্টিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টটা পুরোটাই শাহজালাল ইউনিভার্সিটির দখলে চলে যাচ্ছে। আইপিই ডিপার্টমেন্ট এবং গার্মেন্টস প্রোডাকশন ডিপার্টমেন্টে বুটেক্সের আইপিইর ছেলেরা অবশ্যই অনেক ভাল করবে, যদি বুটেক্স থেকে প্রতি ব্যাচে ৪৪০ জন স্টুডেন্ট বের হয় কিছুদিন পরে ডায়িং, নিটিং প্রডাশন এবং মাসেন্ডাইজিং সেক্টরে জব ভ্যাকেন্সি থাকবেনা...
টেক্সটাইল ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টটা চালু করা হয়েছিল যাতে টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস সেক্টরের এইচ আর ডিপার্টমেন্টও আমাদের হাতে চলে আসে, আমরা কেউই এই ডিপার্টমেন্টে জয়েন করিনি সেটা আমাদের ব্যার্থতা।
তেমনি ফ্যাশন ডিজাইনিং ডিপার্টমেন্ট নিয়ে কারও কোন কনফিউশন থাকার কথা নয়, একজন ফ্যাশন ডিজাইনার, ম্যার্সেন্ডাইজিং এর প্রডাক্ট ডেভলপমেট থেকে শুরু করে মাল্টিন্যাশনাল ব্যায়িং হাউসগুলোতে গার্মেন্টেসের আর্টওয়ার্ক ডিজাইনার,ফ্যাশন ডিজাইনার, গার্মেন্টস টেকনোলজিস্ট হিসেবে জব করতে পারবেন।
টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস সেক্টরে বুটেক্সের যেকোন ডিপার্টমেন্টের যেকোন স্টুডেন্টই বেটার পারফর্ম করতে পারবে। সেটার জন্য একটাই ফ্যাক্টর, আমরা নতুন সেক্টরে নিজেদেরকে প্রমান করার জন্য মানসিক ভাবে কতটা প্রস্তুত!!
এখনো বুটেক্সের নতুন কিছু ডিপার্টমন্ট চালু করা অত্যাবশ্যকীয়ঃ
০১. ডিপার্টমেন্ট অভ পলিমার ইঞ্জিনিয়ারিং
০২. ফেব্রিক ডিপার্টমেন্টকে পৃথক করে ডিপার্টমেন্ট অভ নিটিং এবং ডিপার্টমেন্ট অভ উইভিং চালু করে আরও স্পেশালাইড করা।
০৩. ডিপার্টমেন্ট অভ ম্যাট্রিয়াল ম্যানেজমেন্ট এন্ড টেস্টিং
০৪. ডিপার্টমেন্ট অভ টেক্সটাইল একাউন্টিং এন্ড ফিনান্স
০৫. ডিপার্টমেন্ট অভ টেকনিক্যাল টেক্সটাইলস
০৬. ডিপার্টমেন্ট অভ প্রডাকশন প্লানিং এন্ড কন্ট্রোল

Monday, December 22, 2014

বুটেক্সের ৫ম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস

হ্যাপি বার্থডে টু বুটেক্স, মাই সেকেন্ড হোম 

আজ ২২শে ডিসেম্ভর, বুটেক্সের ৫ম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস, ২০১০ সালের এই দিনে বাংলাদেশের সকল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের লালিত স্বপ্ন প্রাক্তন “কলেজ অভ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি’’ কে, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় আইন’ ২০১০ এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষনা করা হয়।
যার সুচনা হয়েছিল ব্রিটিশ ঔপোনিবেশিক আমলে ১৯২১ সালে ঢাকার নারিন্দাতে একটি উইভিং স্কুল ‘ইস্ট বেঙ্গল টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট’ প্রতিষ্টার মাধ্যমে যেটা ছিল কারিগরি লেভেলের শিক্ষাপ্রতিষ্টান। পরবর্তিতে পাকিস্তান সরকার ক্ষমতা লাভের পর ১৯৫০ সালে এটিকে ডিল্পোমা লেভেলে উন্নিত করে নামকরণ করা হয়, ‘ইস্ট পাকিস্তান টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট’। পরবর্তিতে প্রতিষ্ঠানটিকে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলে স্থানান্তর করা হয় ১৯৬০ সালে, যেখানে বুটেক্সের বর্তমান ক্যম্পাস অবস্থিত, ১৯৭৮ সাল থেকে এখানে চার বছর মেয়াদী বি,এস,সি কোর্স চালু করা হয় এবং নামকরণ করা হয় , ‘কলেজ অভ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১০ সালে এটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নিত করা হয় এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়(বুটেক্সের)’ – এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

টেক্সটাইল প্রোকৌশলীদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং প্রকৌশলগত মেধার বিনিময়ে বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্প আজকে বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে এসেছে, সেসব টেক্সটাইল প্রোকৌশলীদের গড়ার কারীগর এই বুটেক্স ক্যাম্পাস।
একমাত্র টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররাই বিশ্বের দরবারে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ব্রান্ড সৃষ্টি করতে পেরেছে, বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮১.৫ শতাংশই আশে টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস সেক্টর থেকে, বিগত ২০১৩-১৪ অর্থবছরে এটি ২৪.৫ বিলিয়ন ইউএস ডলার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে যা বাংলাদেশের মোট জিডিপির প্রায় ১৮ শতাংশ।

যদিও করপোরেট লেভেলে পারফরমেন্স এবং একাডেমিক সর্বোপরি স্টুডেন্টদের স্টান্ডার্ডের দিক থেকে বুয়েটের পরেই বুটেক্সের অবস্থান, এবং দেশের অর্থনিতিতে অবদানের দিক থেকে বুটেক্সের অবস্থানই সবার শীর্ষে।
তবুও সাধারন জনগনের কাছে এটা এখনো এতটা পরিচিত ব্রান্ড হয়ে উঠেনি, তবে এটাও ঠিক পথ পথিকের সৃষ্টি করে না, পথিকই পথের সৃষ্টি করে, কোন প্রতিষ্ঠানকে ব্রান্ড হয়ে উঠার পিছনে থাকে সেই প্রতিষ্ঠানের অনেক স্টুডেণ্টের নিরলস প্রচেস্টা এবং অক্লান্ত প্ররিশ্রম।
করপোরেট লেভেলে পরিচিত করতে হলে নিজেদের কিছু ডিসনিংটিভ কম্পিটেন্সি থাকতে হবে। জব সেক্টরে নিজেদের এক্সিলেন্সি শো করতে পারলে অটোমেটিক ক্যাম্পাসটির ব্রান্ড ভ্যালু বাড়বে, অন্যটা হল মাস পাবলিসিটি, সেটার জন্য দরকার মিডিয়া ক্যাভারেজ, যদিও আমাদের স্টুডেন্ট কম হওয়ায় এবং ওদের বিজনেস পলিসির কারনে আমরা খুব কমই মিডিয়া ক্যাভারেজ পেয়েছি।
তবুও বিগত বুটেক্সের বছরগুলোতে বুটেক্সের বান্ড ভ্যালু উওরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ বছরই প্রথম উদ্ভাস বুটেক্সের ব্রান্ড ভ্যালুকে ক্যাপিটালাইজ করে বুটেক্সে এডমিশন টেস্টে প্রথম হওয়া স্টুডেন্টকে নিয়ে প্রথম আলোতে অ্যাড দিয়েছে, যেটা বুটেক্সের ব্রান্ড ভ্যালুকে আরো ত্বরান্বিত করেছে।

বুটেক্স আমাদের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রানের স্পন্দন, জীবনের মিলনমেলা, বুটেক্সের সাথে আমাদের হয়ত আত্মার এক ঐকান্তিক সম্পর্ক জড়িয়ে রয়েছে, সেজন্যই এতগুলো বছর পরেও এর জন্য এক অদৃশ্য মায়ার আচ্ছন্নতা কাজ করে, পরিশেষে বুটেক্সের উত্তোরত্তর সাফল্য কামনা করছি, হয়ত একদিন আমরাও বিশ্ব টেক্সটাইল অর্থনিতিকে নিয়ন্ত্রন করব এবং বুটেক্সের ব্রান্ড ভ্যালুকে আন্তজার্তিক পর্যায়ে নিয়ে যাব।
সেদিন হয়ত খুব বেশি দূরে নয় যেদিন ম্যাল্টিন্যাশনাল টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিগুলো তাদের দেশের জন্য বুটেক্সিয়ানদেরকেই হায়ার করবে, আজ যেমন আমাদের বাংলাদেশের শীল্পমালিকরা অন্ধবিশ্বাসে ইন্ডিয়া, পাকিস্তান,শ্রীলংকা, ফিলিপাইন থেকে এক্সপার্ট হায়ার করছেন।।

Contribution of Textile & RMG sector in Bangladesh Economy in GDP & Export Volume:

It’s very perplexing to the Textilians regarding the Contribution of Textile & RMG sector in Bangladesh Economy. Sometimes we mix the contribution of Export with the contribution in GDP.
 
Composition of export volume of Bangladesh:
Total Export: US $30.19 Billion (2013-14 Fiscal Year)
RMG Export: US $24.5 Billion (2013-14 Fiscal year)
Composition of RMG Export: Knit Sector: US $12.05 Billion & Woven Sector: US $12.44 Billion (FY: 2013-14)

Composition in Percentage of Total Export: 

Textile: 81.15% (Knit: 39.93% & Woven: 41.22%)
Specialized Textiles: 0.78%
Frozen Food: 2.77%
Jute & Jute goods: 5%
Leather: 2.6%
Agri- Product: 1.5%
Chemicals: 0.5%
Others: 5.7%
Composition of GDP in Bangladesh: 

Total Nominal GDP: US $140.2 Billion (FY: 2013-14)
GDP composition By Sector:
Service: 53.9%
Industry: 28.9%
Agriculture: 17.2 %
GDP – composition by end use
Household consumption: 75.3%
Government consumption: 5.7%
Investment in fixed capital: 25.6%
Investment in inventories: 3.6%
Exports of goods and services: 24.5%
Imports of goods and services: -34.7% 

Contribution of RMG sector to GDP of Bangladesh:
Contribution of RMG sector to GDP in Bangladesh is Approx 18%. As I don’t find any exact figure of Contribution of RMG sector to GDP of Bangladesh. But If we calculate it from raw data then we can easily find out a rational figure. If we consider 81.15% of all export is RMG sector then the percentage becomes 23, (140.2*28.9%*81.15%=32.88, 32.88/140.2*100=23.45%). But we should keep in mind that all textile industry is not export oriented. So it’s very rational to accept it as 18%. Another example is that total approx GDP $140.2 Billion and total Export of RMG sector 24.5 Billion, then Contribution becomes 17.47%. So we can easily consider it as 18 percentages as we don’t have any exact figure for this.

Thursday, December 11, 2014

Thermochromic Fabric, Changes color due to changes in Temperature.

Thermochromic:
Thermo comes from the Greek word "thermos," which means warm or hot. Chromic comes from "chroma," meaning color. A thermochromic substance changes color as it changes temperature. In fabrics, a special dye acts as the thermochromic agent.
Thermochromic Textiles convert thermal radiation to produce a chromatic effect, therefore altering the perceived colour to the human eye. The transition between disp
layed colours, in the instance of thermochromic, is reversible because it is entirely dependent upon temperature to provoke the colour change process. Other colour changing materials are available but the stimulus can vary from light, photochromic, to electrical current, electrochromic. The way this interaction occurs and is implemented into textile products varies because of the material; there are two types of material which enable this reaction;

· Liquid Crystals

· Leuco Dyes

Objects are perceived as a colour because of the wave length within the visible light section of the Electromagnetic Spectrum the object does not absorb. If a material can change the way it interacts with rays within the light spectrum it will alter its perceived colour.

Liquid Crystals:
Liquid crystals are used where precision is a requirement as they can be engineered to react at a programmable temperate rate; applications of such include thermometers and LCD screens, and more novel products such as mood rings. Because of their liquid state, to be used in textile applications they are microencapsulated in an aqueous solution. To ensure maximum visual impact the microencapsulated product is often screen printed so it remains on the product surface. The temperature range at which they display different colours is engineered to meet the application, above and below the temperature range they will display black. The colour range they display follows that of the electromagnet spectrum within the visible light range, from red through to violet. The range between the red and the blue start is defined as the bandwidth. The temperature to evoke the colour change in the bandwidth can be as little as 1°C or much larger such as 20°C.

A black background maximises visual impact, as black absorbs the light rays, ensuring the desired colour is the only one bounced back. Liquid Crystals work through a change in their molecular structure which alters the range of visible light they are able to reflect back, transitioning from black (no Reflection), through the visible light spectrum and then back to black.
Liquid Crystals in textile applications are sensitive to soiling and contact with foreign matter. This is influenced by the material used as the microcapsule shell wall, as this degenerates the capsules burst resulting in a loss of the effective ingredients.

Leuco Dyes:
Leuco dyes can use a wider range of colours although are limited to between two to three different colours in each application and with reduced accuracy in terms of temperature range. They are a dye so must be used over the secondary colour wishing to be displayed, for example a red Leudo dye over a yellow back ground, will change from red to transparent, thus displaying the yellow background, and perhaps a orange colour as an in between state. They are generally more robust and less expensive,

The dye pigments and the required solvent, which can be alcohol based such as ethanol, are microencapsulated. In a cool state the solvent will remain solid and the colour will be displayed due to electron interaction. When the temperature rises and the solvent becomes a liquid this electron interaction is disrupted and therefore no visible colour is displayed. Therefore Leuco dyes differ to that of liquid changing crystals as molecular structure does not change as a result of temperature, the solvent they are in reacts to the temperature and as a result of this mixes with the dye to provoke not a colour change, but a colour absence.

Wednesday, December 10, 2014

Modern Applications Of Nanotechnology in Textile Finishing

ABSTRACT:

Today the use of nanotechnology is allowing textiles to become multifunctional. The emergence of a reality to create, alter and improve textiles at the molecular level, and to enhance their durability and performance beyond those of existing textile products, is already apparent due to applications of nanotechnology. Most often, nanomaterials are impregnated onto textile materials without significantly affecting their texture or comfort. At present, antibacterial and UV-resistance are the major functional properties under examination for nanofinished textiles. An additional benefit to using metal nanoparticles is the presence of surface plasmons that impart different colors by varying their size and shape. Nanotechnology provides a means of adding value to the textile product, and may in future represent a valuable tool for generating extra revenue in the hard-pressed textile industry

Characteristics of Nano Finishing in garments:
1.      Nano-processed garments have protective coating, which is water and beverage repellent.
2.      Their protective layer is difficult to detect with the naked eye.
3.      When a substance is manipulated at sizes of approximately 100 nm, the structure of the processed clothing becomes more compressed. This makes clothing stain- and dirt-resistant.
4.      Saving time and laundering cost.
5.      This technology embraces environmental friendly properties.
6.      Nano-materials allow good ventilation and reduce moisture absorption, resulting in enhanced breathability while maintaining the good hand feel of ordinary material.
7.      The crease resistant feature keeps clothing neat.
8.      Nano-processed products are toxic free.
9.      Garments stay bright, fresh looking and are more durable than ordinary materials.
10. Manufacturing cost is low, adding value to the products.

Some commercially available nano-particles:
Nano-particles may consist of various elements and compounds. The size of the molecules is the sole criterion for inclusion in the category of nano-particles. Nano-of 1 to 100 nm. Conventional materials have grain sizes ranging from microns to several millimeters and contain several billions atoms each, nanometre sized grains contain only about 900 atoms, exhibit new and improved properties compared to the corresponding bulk material. Some nano-particles currently available are as follows :
1.      Metals: Pd/Pt, Ag, Fe, etc.
2.      Compounds: – Organic: Vitamins, DNA, Hydroxylapatite, Colour pigments.
- Inorganic: TiO2, ZnO, Fe2O3, MgO, SiO2 etc.
3.      Polymer  – cellulose nano-whiskers
- carbon nano-whiskers.

Sr. No
Nano-Particles
Properties
1
Silver Nano-Particles
Anti-bacterial finishing
2
Fe Nano-Particles
Conductive magnetic properties, remote heating.
3
ZnO and TiO2
UV protection, fiber protection, oxidative catalysis
4
TiO2 and MgO
Chemical and biological protective performance, provide self-sterilizing function.
5
SiO2 or Al2O3 Nano-particles with PP or PE coating
Super water repellent finishing.
6
Indium-tin oxide Nano-Particles
EM / IR protective clothing.
7
Ceramic Nano-Particles
Increasing resistance to abrasion.
8
Carbon black Nano-Particles
Increasing resistance to abrasion, chemical resistance and impart electrical conductivity, colouration of some textiles.
9
Clay nano-particles
High electrical, heat and chemical resistance.
10
Cellulose Nano-whiskers
Wrinkle resistance, stain resistance, and water repellency.
                  Table: Nano-particles and potential textile applications

Nanotechnology applications In Textiles:
Due to the advancement of nano-technology in the manufacturing of fibres/yarns as well as in the development of fabric finishes, the applications and scope of nanotechnology in the area of textiles are widespread.

Self-cleaning Fabrics:
A self-cleaning cotton fabric known as nano-care was developed and is marketed by an American Company, Nanotex and stain-resistant jeans and khakis are available since 1990. Nanocare fabrics are created by modifying the cylindrical structure of the cotton fibres making up the fabric. At the nano scale, cotton fibres look like tree trunks. Using  nano techniques, these tree trunks are covered in a fuzz of minute whiskers which creates a cushion of air around the fibre. When water hits the fabric, it beads on the points of the whiskers, the beads compress the air in the cavities between the whiskers creating extra buoyancy. In technical terms, the fabric has been rendered super-non wettable or super-hydrophobic. The whiskers also create fewer points of contact for dirt. When water is applied to soiled fabric, the dirt adheres to the water far better than it adheres to the textile surface and is carried off with the water as it beads up and rolls off the surface of the fabric. Thus the concept of “Soil-cleaning” is based on the leaves of the lotus plant.

Antimicrobial finish :
It is a well-known fact that the growth of bacteria and microorganisms in food or water is prevented when stored in silver vessels due to its antibacterial properties. The anti-bacterial properties of silver are now scientifically recognized. Silver ions have broad spectrum of anti microbial activities. The method of producing durable silver containing antimicrobial finish is to encapsulate silver compound or nano particle with a fibre reactive polymer like poly (styrene co-maleic anhydride)

UV protective finish:
The most important functions performed by the garment are to protect the wearer from the weather. However it is also to protect the wearer from harmful rays of the sun. The rays in the wavelength region of 150 to 400 nm are known as ultraviolet radiations. The UV-blocking property of a fabric is enhanced when a dye, pigment, delustrant, or ultraviolet absorber finish is present that absorbs ultraviolet radiation and blocks its transmission through a fabric to the skin .
Metal oxides like ZnO as UV-blocker are more stable when compared to organic UV-blocking agents. Hence, nano ZnO will really enhance the UV-blocking property due to their increase surface area and intense absorption in the UV region. For antibacterial finishing, ZnO nanoparticles scores over nano-silver in cost-effectiveness, whiteness, and UV-blocking property.
Fabric treated with UV absorbers ensures that the clothes deflect the Harmful ultraviolet rays of the sun, reducing a persons UVR exposure and protecting the skin from potential damage. The extent of skin protection required by different types of human skin depends on UV radiation intensity & distribution in reference to geographical location, time of day, and season. This protection is expressed as SPF (Sun Protection Factor), higher the SPF Value better is the protection against UV radiation.

Nano technology for wrinkle free treatment:
Nano-Tex has launched a new nanotechnology-based wrinkle-free treatment that is said to offer an improved performance while preserving fabric strength and integrity – providing an alternative to harsh traditional processes.
chemicals and processing methods reduce a fabric’s tear and tensile strength. This means there are certain fabrics and garments that are Wrinkle-free textiles are popular and convenient for time-pressed consumers, but traditional not candidates for wrinkle-free technology, such as lightweight fabrics or slim fitting garments. Sometimes fabrics also need to be over-engineered or “beefed up” in order to withstand the fibre degradation caused by traditional wrinkle-free solutions. Either way, current technologies either do not work on all fabrics – or the brand/retailer has to incur additional expense just to accommodate the destructive properties of wrinkle-free chemistry.
The nano-scale molecular structure in Nano-Tex’s new Fortify DP technology penetrates more deeply in the fibre to improve wrinkle-free performance. Additionally, it uses a longer and more flexible cross-linking chain which reduces fibre stress under tension, thus reducing the significant strength loss associated with traditional wrinkle-free chemistry.

Economical and environmental aspects:
The unique properties of nanomaterials have attracted not only scientists and research workers but also businesses, because of their huge economic potential. The national science foundation reports that nano-related goods and services will increase to a US$ 1 trillion market by 2015. This amount is larger than the combined businesses of the telecommunications and information technology industries. Several hundred billion Euros are forecast to be created by nanotechnology in the next decade (24). The nano materials markets could expand to US$ 4 billion by 2007. It was believed that 2 million new employment opportunities would be created in order to meet the worldwide annual production demand of US$ 1 trillion in 10-15 years.
Nanotechnology may impart favourably on the environment as well. By using less resource without sacrificing performance, nanotechnology may save raw materials and also upgrade quality of life.


Conclusion:
There is a significant potential for profitable applications of Nano-technology in cotton and other textiles. Several applications of Nano-technology can be extended to attain the performance enhancement of textile manufacturing machines & processes. In future, interdisciplinary research collaborations will lead to significant advancements in the desirable attributes of cotton and cotton blend textile applications.

The textile industry has the biggest customer base in the world. Therefore, advances in the customer-oriented products should be the focus for the future nanotechnology applications. The future research should be targeted on developing improved dirt, crease and shrink resistance properties in fabrics, temperature adaptable clothing and odor-less undergarments.

Tuesday, December 9, 2014

ফ্রেশারস বুটেক্সিয়ানদের জন্য কিছু হিতোপদেশ।।

ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তিইচ্ছুক সকল শিক্ষার্থীদের স্বপ্নের ক্যাম্পাস থাকে বুয়েট, তথাপী আসন সংকট ও পছন্দের সাবজেক্ট না পাওয়ার কারনে অনেকের কপালেই সেই সৌভাগ্যের মুকুটটি অলংকৃত হয় না! আমার ক্ষেত্রেও এর ব্যাতিক্রম হয়নি!

সেই হতাশার গ্লানি নিয়ে নুতন ক্যাম্পাসের প্রতি অনুরাগি হতে না হতেই অনেকে চারটি বছর পার করে দেয়। অনেকেই আমার পরশ্রীকাতর হয়ে পরে। সত্যি বলতে দূর থেকে কাশফুল একটু বেশিই ঘন মনে হয়। বাস্তবতা হল আসলে কেউই নিজের পজিশনে সুখি নয়। বুয়েটের অনেকেই হয়ত পছন্দের সাবজেক্ট না পাওয়ার কারনে, মেডিকেলের হয়ত অনেকেই ঢাকার তিনটাতে চান্স না পাওয়ার কারনে কিছুদিন হতাশায় ভোগে, যদিও কিছু দিনের মধ্যেই তারা সেই হতাশা ওভারকাম করতে পারলেও আমাদের সেই হতাশা পুরো স্টুডেন্ট লাইফ বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। কারন বুটেক্সের মত বোরিং ক্যাম্পাস ওয়ার্ল্ডের দ্বিতীয়টি আছে কিনা আমার সন্দেহ!!?

তবে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের ক্যারিয়ার নিয়ে এটাই বলব, আমাদের একটা নিজস্ব সেক্টর আছে যেটা অনেক ইঞ্জিনিয়ারদেরই নেই এবং বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮৩% আমাদের সেক্টর থেকেই আসে।এই সেক্টরে নিজেকে গড়ে তুলতে পারলে জব লাইফ তথা বিজনেস লাইফ এবং বিদেশে উচ্চশিক্ষা সকল ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করা সম্ভব।

সেক্ষেত্রে প্রথমেই দরকার সাবজেক্টির প্রতি অগাদ ভালবাসা কারন কোন সাবজেক্টের প্রতি ভালবাসা না থাকলে সেই সাবজেক্ট এ পাস করা গেলেও ডিপ কন্সেপ্ট অর্জন করা যায় না!
পরিতাপের বিষয় হল অনেকেই দেখা যায় অন্যদের ক্যাম্পাসের প্রতি প্রতি পরশ্রীকাতর হতে গিয়ে নিজের সেক্টরের সুন্দর ক্যারিয়ারটাই নস্ট করে ফেলে।

তাদের জন্য এটাই বলব পাশের বাসার ভাবিকে একটু বেশি সুন্দর লাগবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আলটিমেট পিচ লাভ করতে হলে ভাবির দিকে না তাকিয়ে নিজের বউকেই লাভ করা উচিত। নতুনদের প্রতি আমার উপদেশ এভাবে হতাশ না হয়ে যেখানে আছ সেখান থেকেই নিজেকে ডেভলপ কর, দেখবে সফলতা তোমার হাতের মুঠোয় এসে ধরা দিবে।

আমার দুটো ফেভারিট কোটেশন অ্যাড করে দিলাম।
• Don’t run after Money, Try to develop yourself, Then money will run after you.
• Life is not a bed of roses, you can consider only two months after your marriage as a bed of roses, after that reality will appear at the door.

আমরা ইঞ্জিনিয়াররা হয়ত অনেকেই আমাদের কাজ মেশিন অপারেট করা ভেবে ভুল করে থাকি!! মেশিন অপারেট করা আমাদের কাজ না, ওটা টেকনোলজিস্টদের কাজ, আমাদের কাজ মেশিন ডেভলপ করা তথা প্রোসেস ডেভলপ করা,প্রোডাক্ট ডেভলপ করা! আমরা কিছু কমন প্রোডাক্ট তৈরী করতে পারলেও এখনো কোন ভ্যালু অ্যাডেড প্রোডাক্ট তৈরী করতে পারছিনা, ফলে ওয়ার্ল্ড মার্কেটের মোস্ট প্রফিটাবল অর্ডার গুলো হারাতে হচ্ছে। প্রসেস ডেভলপ করতে নাই পারলাম অন্তত নতুন নতুন প্রোডাক্ট ডেভলপ করতে পারলেও আমরা আমাদের প্রোডাক্টের প্রাইজটা ওয়ার্ল্ড মার্কেটে নিজেরাই সিলেক্ট করতে পারতাম, এখনকার মত বায়ারদের সেম্পল নিয়ে সর্বনিম্ন প্রাইজে প্রোডাকশনে যেতে হত না আর ওয়ার্ল্ড মার্কেটেও বাংলাদেশকে ‘চিপ গার্মেন্টস ভিলেজ’ হিসেবে পরিচিত হতে হত না।।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের জব ডাইভারসিফিকেশন এখন সময়ের দাবি। সেই গতানুগতিক পন্থায় কিছু কম্পানিতে প্রোডাকশন অফিসার অথাবা মার্সেণ্টডাইজার হিসেবে এক পাল গরুর মত জয়েন করা ছাড়া বিকল্প কোন চিন্তাও আমাদের মাঝে নেই। সেখানে আমাদেরকে শ্রমিক হিসেবে ট্রীট করা হয় বললেও খুব বেশি ভুল হবে বলে মনে হয়না। পার্থক্য হয়ত একটাই শ্রমিকদের অভারটাইম স্যালারি দেওয়া হলেও আমাদের রাত দিন খাটালেও কোন ওভারটাইম নেই ,আমাদের ইনিশিয়াল স্যালারির কথা না হয় নাই বললাম, কারন আগেই বলেছি শুরুতেই টাকার পিছনে ছুটা যাবে না! তারপরও এটাই বলব অন্তত একটা মিনিমাম স্টান্ডার্ড থাকা দরকার যাতে কাউকে হতাশায় ভুগতে না হয়। আশা করব আমাদের আইটিইটির শ্রদ্বেয় সিনিয়র ভাইরা তথা শিল্পমালিকরা ব্যাপারটা ভেবে দেখবেন!

আমাদের টেকনিক্যাল নলেজের পাশাপাশি করপোরেট নলেজ থাকাটাও অতীব জরুরি, কারন বিভিন্ন ম্যাল্টিন্যাশনাল বায়িং হাউজ এবং ডাইস ক্যামিক্যাল কম্পানিগুলোতে মার্কেটিং অফিসার এবং ফেব্রিক টেকনোলজিস্ট পদগুলোতে আমাদের রিক্রুটিং নেই বললেই চলে। মার্কেটিং অফিসার হিসেবে আইবিএ, নর্থ সাউথ, অথবা ফরেইনার স্টুডেণ্টদের নেওয়া হলেও আমাদের সেই সুযোগটি নেই, কিন্তু সেক্টরটা আমাদের হওয়ায় জবগুলো আমাদের পাওয়ার থাকলেও আমাদের কোয়ালিটির সীমাবদ্বতার কারনে সেই জব গুলো হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। ফেব্রিক টেকনোলজিস্ট, গার্মেণ্টস টেকনোলজিস্ট, কালার টেকনোলজিস্ট, ওয়াশ টেকনোলজিস্ট হিসেবে বিদেশীদের পাশাপাশি আমাদের রিক্রুট করা হলেও ফেশারসদের জন্য সেই সু্যোগটি নেই বললেই চলে। তথাপি গত বছর থেকে আমাদের কিছু ফ্রেশারস ভাইয়া আপুদের অক্সিলন, জি-স্টারের মত ম্যাল্টিন্যাশনাল বায়িং হাউসগুলোতে রিক্রুট করাটা সত্যিই প্রশংসনীয়। এ যেন আমাদের এক নতুন স্বপ্নের হাতছানি!!

অনেকেরই অভি্যোগ বুটেক্সকে সাধারন জনগন চিনে না, এটা সত্য বুটেক্স এখনো এতটা পরিচিত ব্রান্ড হয়ে উঠেনি, তবে এটাও ঠিক পথ পথিকের সৃষ্টি করে না, পথিকই পথের সৃষ্টি করে, কোন প্রতিষ্ঠানকে ব্রান্ড হয়ে উঠার পিছনে থাকে সেই প্রতিষ্ঠানের অনেক স্টুডেণ্টের নিরলস প্রচেস্টা এবং অক্লান্ত প্ররিশ্রম। প্রকৃতপক্ষে তারাই সফল যারা সেই ব্রান্ড তৈরী করেছে, পরবর্তিতে যারা সেই ব্রান্ড নেইম ইউজ করে শুধুই সুবিধা নিতে চেয়েছে তারা অনেক ক্ষেত্রেই সফল হতে পারেনি!

নুতনদের প্রতি অনুরোধ ক্যাম্পসটিকে ব্যান্ড হিসেবে গড়ে তুলতে সদা সচেস্ট থাকবে, সেক্ষেত্রে দুইটা পন্থা, একটি হল করপোরেট লেভেলে পরিচিত করতে হলে নিজেদের কিছু DISTINCTIVE CHARACTERISTICS থাকতে হবে।জব সেক্টরে নিজের এক্সিলেন্সি শো করতে পারলে অটোমেটিক তোমার ক্যাম্পাস পরিচিতি পাবে, অন্যটা হল মাস পাবলিসিটি, সেটার জন্য দরকার মিডিয়া ক্যাভারেজ, যদিও আগে স্টুডেন্ট কম থাকায় ওদের বিজনেস পলিসির কারনে আমরা খুব কমই মিডিয়া ক্যাভারেজ পেয়েছি। তথাপি প্রত্যেক ক্যাম্পাসের কিছু ছেলে এক্সট্রাকারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ হিসেবে প্রিন্ট মিডিয়া অথবা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাথে যুক্ত থাকে আমাদের সেটা নেই বললেই চলে, ফলে যা হবার তাই হচ্ছে।

এখানকার স্টুডেন্টদের এক্সট্রাকারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ হিসেবে নিয়মিত কয়েকটা মুভি দেখা ছাড়া আর কিছু আছে বলে জানা নেই। তবুও কেউ কোন উদ্যোগ নিলে একটি মহল প্রতিহিংসার কারনে সেটিকে বন্ধ করে দিবে। নেতৃত্বাধীন স্টুডেন্টদের প্রতি অনুরোধ নিজেদের কর্তিত্বকে হাসিল করতে গিয়ে অথবা প্রতিহিংসার বশবর্তি হয়ে নবীনদের প্রতিভাকে গলা টিপে হত্যা করনা, বরং নিজেরাই ক্রিয়েটিভ কিছু করার চেস্টা কর, নতুনদের ভাল পথে উৎসাহিত কর অন্তত বিপথে পরিচালিত কর না।।

“বদলে যাও নিজেরা, বদলে দাও নবীনদের”

বুটেক্স ক্যাম্পাস এবং বুটেক্সিয়ানদের মাঝে যে আত্মার এক নিবিড় বন্ধন রয়েছে সেটা অন্য কোন ক্যাম্পাসে আছে বলে আমার জানা নেই, এইতো সেদিন রাজনৈতিক অস্থিরতার ক্যাম্পাসের জন্মদিন পালন করতে ব্যার্থ হওয়ায়, কিছু জুনিয়রদের আহবানে সাড়া দিয়ে সিনিয়র জুনিয়র সকলেই ভার্চুয়াল জন্মদিন পালন করলাম সকলে ফেসবুকের প্রোফাইল পিকে বুটেক্সের লোগো ইউস করার মাধ্যমে। বুটেক্সের সাথে আমাদের সম্পর্ক এতটাই ঐকান্তিক যে মৃত্যুর পরেও জানাযাটা বুটেক্স ক্যাম্পাসেই হয়ে থাকে, ছাত্রজীবন থেকে কর্মজীবন এমনকি মৃত্যুর পরও এক অবিচ্ছিন্ন অদৃশ্য মায়াজালে বুটেক্স ক্যাম্পাসের সাথে আবদ্ধ থাকি আমরা!

কর্মজীবনে আমরা যতটাই সফল হইনা কেন নিজেকে একজন বুটেক্সিয়ান হিসেবে পরিচয় দিতেই গর্ববোধ করি। সুতারাং আমারদের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, মিশন, ভিশন একটাই সেটা হল বুটেক্সের ব্রান্ড ভ্যালুকে আন্তঃজার্তিক পর্যায়ে নিয়ে আসা। টেক্সটাইল সেক্টরে আমাদের রয়েছে অপার সম্ভাবনা, কারন বর্তমানে এই সেক্টর থেকেই আমরা প্রায় ২৫ বিলিয়ন ইউ এস ডলার রেভিনিউ অর্জন করছি। আমাদের রয়েছে দক্ষ শ্রমিক, শত বছরের মসলিনের ঐতিহ্য, আমাদের মেয়েরা হয়ত জেনেটিকালি সুই সুতার কাজে দক্ষ, তাইতো অশিক্ষিত কোন মেয়েকে মেশিনের সামনে বসিয়ে দিলেই অল্প দিনের মধ্যেই দক্ষ শ্রমিক হিসেবে গড়ে উঠে।

এবার আসি ক্যাম্পাস ও এর পারিপার্শিক অবস্থা থেকে বুটেক্সিয়ানরা কি শিখছেন। আমার বলতে দ্বিধা নেই যে বুয়েটের প্রথম সারির সাবজেক্ট গুলোর পরেই মেধাবি স্টুডেন্ট গুলো বুটেক্সকে প্রেফার করে। হয়ত এক বুক স্বপ্ন নিয়েই তাদের আগমন ঘটে এবং অচিরেই তাদের স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটে।
কারন হল লাইফের শুরুতেই র‌্যাগিং নামক মানসিক নির্যাতন, নোংড়া ও নস্ট,ভ্রষ্ট রাজনীতির ফাদ, গুনধর শিক্ষকদের অদ্ভুদ লেকচার প্রদান পদ্ধতি, সিনিয়রদের থেকে টেক্সটাইলে কোন পড়াশুনা নেই, শুরুতেই লক্ষাধিক টাকা বেতন পাবার গল্প, , আর সেটা পাবার জন্য সিনিয়রদের সাথে রিলেশনশীপ বিল্ড আপ করলেই যথেস্ট। এভাবেই বড় ভাই নামক অদ্ভুদ, অন্ধ, পাগলা ঘোড়ার পিঠেই সাওয়ার হচ্ছে কোমলমতি জুনিয়ররা, আর এভাবেই পাড়ি দেয় স্টুডেন্ট লাইফের চারটা বছর।
ছাত্ররাজনীতি যারা করেন তাদের কাছে আমার একটাই প্রশ্ন, কেউ কি বলতে পারবেন এই অসুস্থ, নোংড়া রাজনীতি যার জন্য আপনি ভার্সিটি লাইফের অধিকাংশ সময় ব্যয় করলেন সেটা থেকে থেকে আপনি এমন কি কিছু শিখলেন যেটা আপনার কর্মজীবনে কাজে দিবে

আমার সমসাময়িক যতগুলো ব্যাচ দেখেছি, ফাইনাল ইয়ারে এসে ফরেন ট্যুর কোঅর্ডিনেটর তার কাছের দু এক জনকে নিয়ে স্পন্সরের টাকা গুলো নিয়ে ভেগে যায়, সাধারন ছাত্রছাত্রীদের কথা বাদই দিলাম এত্তদিন যেসব জুনিয়রদের নিয়ে রাজনীতি করে ট্যুর কোঅর্ডিনেটর হল, তাদের কথাও ভুলে যায়। সাধারন ছাত্রছাত্রীদের অইসব ট্যুরে পার্টিসিপেইট করতে কখনো দেখিনি। আপনি ক্ষমতাসীন দলের বুটেক্স ক্যাম্পাসের ছাত্র- এর সভাপতি অথবা সেক্রেটারি কর্পোরেট সোসাইটিতে এই পরিচয়টা কি দিতে পারবেন কখনো, সাধারন মানুষ রাজনীতিকে যে ঘৃনা করে, এই পরিচয় আপনার ক্যারিয়ারের ক্ষতি করবে উপকার তো দুরেই থাক। তাই জবের সময় সাধারন স্টুডেন্টদের থেকে এইসব ব্রান্ডধারীদেরকেই জুতোর তলা একটু হলেও বেশি নস্ট করতে হয় কারন ভার্সিটি লাইফে ওনারা রাজনৈতিক শিক্ষা ছাড়া প্রাতিষ্টানিক শিক্ষা কিছুই লাভ করেননি। ছোটবেলায় যা শিখে এসেছেন সেটাও হয়ত ভুলতে বসেছেন। আপনারা জাতির মেধা, জাতির বিবেক, আপনারা যদি এইসব নস্ট ভ্রস্টদের সাথে রাজনীতি করেন তবে ঢাকা কলেজ, তিতুমির কলেজ, বাংলা কলেজের ছেলেরা কি করবেন।

এবার টিচারদের কথায় আসি, আমার সৌভাগ্য হয়েছিল কলকাতার ‘ক’ নামক এক ভদ্রলোকের সাথে কিছু সময় কাটানোর। আমি ইন্টারস্টফে থাকাকালীন উনি NABL থেকে এসেছিলেন ক্যালিব্রেশন এবং অ্যাক্রিডিটেশন পারপাসে। উনি ইন্ডিয়ান আই আই টি থেকে ইন্সট্রুমেন্টাল এন্ড ক্যালিব্রেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ বিএসসি, এবং এম আই টি থেকে পিএইচডি করেছেন। তার হোস্ট হিসেবে আমি ওনার সাথে ২ দিন ছিলাম, আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম ওনার জ্ঞানের গভীরতা, চিন্তাশক্তি ও বিচক্ষনতা দেখে। মনে হয়েছিল ওনার জ্ঞানের গভীরতা বুঝার মত জ্ঞানের ছিটেফোটাও আমার মাঝে নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে যেটা দেখেছি ইয়ং টিচাররা অনেক বেশি স্মার্ট, অনেক বেশি তৎপর ও দুরদর্শী। অনেক ক্ষুধা তাদের জ্ঞান আহোরন ও বিতরনের ক্ষেত্রে কারন একটাই তারা শিক্ষকতাকেই এবং জ্ঞানচর্চাকেই মহান ব্রত হিসেবে বেছে নিয়েছেন। আর বুটেক্সের কিছু সিনিয়র টিচার ছাড়া অধিকাংশদের অবস্থাই যাচ্ছেতাই। কোন যোগ্যতার বলে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছেন সেটা ভেবে আমি নিয়েই সন্দিহান।

মুখস্থ করে একাডেমিক কিছু সার্টফিকেট অর্জন করে এবং টিচার হিসেবে যোগদান করেই ভাবেন তারা অশেষ পান্ডিত্ব হাসিল করে ফেলেছেন, তাই হয়ত তারা জ্ঞানচর্চাকে বাদ দিয়ে দিয়েছেন। সেটার প্রমান আমরা তাদের ক্লাসে লেকচার দেখেই বুঝতে পেরেছি। অথচ যুগ এগিয়ে যাচ্ছে, মর্ডান টেকনোলজি আসছে, আমাদের কারিকুলামেও আধুনিকতার ছোয়া থাকা আবশ্যক, অথচ অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে চোথা থেরাপির আধিক্য, হয়তো এই থেরাপি গুলোও ওনাদের নিজেদের না, ওনাদের সময়ের টিচারদের দেওয়া। হয়তো অই টিচারও তার টিচার থেকে নিয়েছিলেন, তিনি হয়তো তার......... এভাবেই শতাব্দি পেরোলেও আমরা চোথার বলয় থেকে বের হতে পারছিনা।
বাংলাদেশে আমি অনেকে স্কলার, পি এইচ ডি হোল্ডারদের লেকচার শুনেছি, কিন্তু এমন কাউকে পাইনি যার জ্ঞানের গভীরতা শ্রদ্ধায় মাথা নত হবার মত। বুটেক্সের সন্মানিত টিচারদের কে বলছি, আপনারা সবই জানেন, আমার থেকে অনেক ভালই বুঝেন, তবুও এই অধম আরেকবার আপনাদেরকে স্মরন করিয়ে দিতে চাই জ্ঞান আহরনের একমাত্র পন্থা হল জ্ঞানচর্চা।

এবার টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের একমাত্র সংগঠন আই টি ই টি কে বলছি, আপনারা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রানের স্পন্দন, জীবনের মিলনমেলা। সিনিয়র নেতৃবিন্দদের বলছি আমরা আপনাদের থেকে আরো দায়িত্বপুর্ন ও সংবেদনশীল আচরন আশা করছি। আপনারা কর্মজীবনে অনেকে সফল, একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে তথা ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট হিসেবে আপনারা অনেক সফল, আপনারা আমাদের গর্ব এবং অহংকার। কিন্তু আপনাদের প্রোগামগুলো অনেকটাই আনুষ্ঠানিকতার মাঝেই সীমাবদ্ব। এক টাইপের গেট টুগেদার, সবাই কিছু আড্ডা দিয়ে, খেয়ে দেয়ে ফিরে আসলাম।

আমাদের প্রতি বছর স্টুডেন্টদের জন্য প্রোগাম হওয়া উচিত, নতুন ব্যাচের জুনিয়রদেরকে মোটিভেট করার জন্য, তাদেরকে লক্ষ্য, উদ্যেশ্য,মিশন, ভিশন গুলোকে নির্ধারন করতে সহায়তা করা, তাদেরকে ঞ্জান চর্চায় উৎসাহিত করা। তারা যেন আপনাদেরকে মেন্টর হিসেবে পায়। আপনাদেরকে আদর্শ ভেবে সেই লক্ষ্যে অভিষ্ট হবার ব্রত নিয়ে সামনে এগিয়ে যায়। দ্বিতীয়টা হল আউটগুয়িং ব্যাচদের জন্য জব সেমিনার করা, তাদের জন্য সন্মানজনক স্যালারি নিশ্চিত করা, মনে রাখবেন আপনি যদি আপনার জুনিয়রকে সন্মান করতে না পারেন সেটা আপনার ব্যার্থতা, জুনিয়রদের নয়।

আইটিইটি প্রোগ্রাম থেকে সিনিয়রদের প্রায়ই শুনা যায় বুয়েটের ছেলেরা আমাদের থেকে কম স্যালারি পায় এবং অনেক ক্ষেত্রে তাদের অধীনস্ত হয়ে জব করে। তাদেরকে প্রায়ই ১-১০ লাখ টাকা স্যালারি পাওয়ার গল্প করতে শুনি।আমি তাদেরকে প্রশ্ন করতে চাই একমাত্র স্যালারিই কি কোয়ালিটি নির্নয়ের একমাত্র নিয়ামক! তাদেরকে স্মরন করিয়ে দিতে চাই বুয়েটই একমাত্র ব্রান্ড হিসেবে বাংলাদেশি মানুষের কাছে স্থান করে নিয়েছে। আর ব্রান্ড হিসেবে স্থান করে নিতে হলে মেধা মননশীলতা, বুদ্ধিমত্তা, কর্মদক্ষতা এবং মানবীয় গুনাবলীর সন্নিবেশন থাকা দরকার। অবশ্যই বুয়েটের ছেলেরা আমাদের থেকে অনেক বেশী প্রতিভার অধিকারী।প্রতিভার ব্যাপারটা একটু ক্লিয়ার করে দিতে চাই, প্রতিভা হল দুজনের সর্বোচ্চ প্রচেস্টা, সমান প্রতিষ্টানিক পরিবেশ এবং অন্যান্ন সুযোগ সুবিধা দেবার পরেও দুজনের মধ্যে মেধা এবং পারফরমেন্সের যে ব্যাবধান সেটাই হল প্রতিভা।

ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান একবার একটা সাক্ষাতকারে বলেছিল ‘আমি যদি আমার সারাটা জীবন আমার সর্বোচ্চ পরিমান চেস্টা করি তবুও আমি সাঈদ আজমলের মত বলার হতে পারব না, সর্বোচ্চ আমি গ্রায়েম সোয়ান হতে পারব। এই গ্যাপটুকুই হল প্রতিভা। আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত নিজেদের নিজেদের প্রতিভা এবং সামর্থের সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া। তাহলে আমাদের থেকে প্রতিভাবান অন্যান্ন কম্পিটিটরদের প্রোচেস্টার কখনো ঘাটতি হলে ওরা আমাদের থেকে পিছিয়ে পড়বে। উদাহরন হিসেবে এটাই বলব বিসিএস সহ অন্যান্ন প্রতিযোগিতা মুলক পরীক্ষায় অনেক সময় অনেক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্টরাও চান্স পায় আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক মেধাবী স্টুডেন্টরাও চান্স পায় না। আপনার মেধা, মননশীলতা,বিচক্ষনশীলতাই আপনাকে সামাজিক এবং পেশাগত জীবনে মর্যদাবান করে তুলবে। শুধু স্যালারিই একমাত্র নিয়ামক নয়, ওই যে সিক্স ডিজিট (১-১০ লাখ) টাকা বেতনের গল্প শুনেন ওটা অর্জন করতে যে কতটা ত্যাগ, তীতিক্ষা, অক্লান্ত পরিশ্রম ও নিরলস প্রচেস্টার দরকার হয় সেটার গল্প কি কাউকে বলতে শুনেছেন।

আমি বুটেক্সিয়ানদের বলব শুধু টাকার পিছনে না ছুটে নিজেকে ডেভলপ করেন, বড় ভাই থেরাপি না নিয়ে নিজেয়ে প্রশ্ন করেন কি হতে চান আপনি। চোথা থেরাপি বাদ দিয়ে রেফারেস্ন বই পড়েন। জানার জন্য, ঞ্জান অর্জনের জন্য শিখেন, শুধু পরীক্ষায় সিজিপিএ পাওয়ার মধ্যেই জীবনের চরম সার্থকতা নিহিত নয়। কারন শুধু সিজিপিএ আপনার ক্যারিয়ার স্টার্ট করার জন্য কাজে লাগতে পারে। কিন্তু সাবজেক্ট নলেজ আপনার সারাজীবন কাজে লাগবে। অনেকে বলে টেক্সটাইলের পড়াশুনা নাকি জব লাইফে কাজে লাগেনা , আমি বলব ওটা আপনার বেসিক, ওটা আপনার গ্রামার, যার বেসিকের উপরে ডেপথ নেই, সে কিছুই জানে না! জববে ভালবাসুন, প্রোফেশনকে ভালবাসুন, আপনার সাবজেক্টকে ভালবাসুন,ঞ্জান অর্জনকে ব্রত হিসেবে নেন, দেখবেন প্রভাব প্রতিপত্যি , অর্থ সম্পদ আপনার পায়ের কাছে এসে ধরা দিবে।

আপনাদের বলতে চাই এখনি সময় জাগ্রত হবার , অনেক গুলো টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটি হতে এখন হাজার হাজার স্টুডেন্ট বের হচ্ছে। আপনারা ৪০০ বের হলে অন্যান্ন ইউনিভার্সিটি থেকে ৪০০০ বের হচ্ছেন। এভাবে চলতে থাকলে টেক্সটাইল এরিনার কর্তৃত্ব আপনাদের হাত থেকে চলে যাবে। কষ্ট পাই এটা দেখে যখন আমার বুটেক্সের কোন ছেলে জব লাইফে ডিসটিংটভ কিছু প্রদর্শন করে ম্যানেজমেন্টের দৃষ্টি আর্কষন করতে পারছে না। নন টেক অথবা অন্য ইন্সটিটিউটের ছেলেদের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে চলছে, কারন ওরাও জানেনা, আর এরাও জানেনা।

কাছের মানুষটিকেই ফলো করতে চেষ্টা করেন, আপনারই অনেক বন্ধু আছে দেখবেন আপনার থেকে অনেক গুনাবলীতে উন্নত। ওর সবগুলো ভাল গুনাগুন অর্জন করতে চেষ্টা করেন, আমি আমার বুটেক্সের বন্ধু হাসানকে স্মরন করতে চাই, ওকে দেখে আমি অনেক বেশি ইন্সপায়ারড হই, কারন মেধা, মননশীলতা, বুদ্ধিমত্তা, বিচক্ষনতা, এবং সর্বোপরি মানবীয় গুনাবলীতে ও অনেকের থেকে উন্নত, আমিও চাই প্রচন্ড সাধনার মাধ্যমে আমার গুনগুলোকে উন্নততর করার জন্য।
আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করতে চাই বুটেক্সের মনোয়ার হোসেন পলাশ ভাইকে,যিনি বুটেক্সের স্টুডেন্টদের নিয়ে কাজ করছেন,একজন মটিভেটর, একজন মেন্টর হিসেবে। অন্যান্ন সিনিয়র ভাইদেরকেও এভাবে এগিয়ে আসার আহবান জানাচ্ছি।
সবশেষে একটা টপিকস নিয়ে বলেই শেষ করতে চাই,

আমাদের টেক্সটাইল সেক্টরে কিছু ডিপার্টমেন্টে এখনো শ্রীলংকান এবং ইন্ডিয়ান ম্যানেজমেন্ট আছেন। এবং তারা সবাই সমমর্যদার বাঙ্গালী ম্যানেজমেন্টের চেয়ে হায়ার স্যালারি ড্র করে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই গার্মেন্টস প্রডাকশন,গার্মেন্টস প্লানিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং, গার্মেন্টস কোয়ালিটি, ওয়াশিং প্লান্ট, উইভিং সেক্টরে এদের আধিক্য দেখা যায়। কারন আমাদের ছেলেরা এসব সেক্টরে জয়েন করেনা বললেই চলে। কারন অন্ধের মত বড় ভাইদের ফলো করা সেটা আগেই বলেছি। মিনিমাম পোর্টফলিও ম্যানেজমেন্ট ও বুঝে না। সবাই এক সেক্টরে গেলে আমাদের নিজেদেরই ক্ষতি হবে। আর টেক্সটাইল সেক্টর তো আর একটা ডিপার্টমেন্ট নিয়ে না, সকল ডিপার্টমেন্টই সমান, স্যলারি স্ট্রাকচারও সেইম, আপনি যদি ভাবেন ডায়িং থেকে এজিএম হতে ১০ বছর লাগবে তবে অন্য সেক্টর হতে এজএম হতে আরও কম সময় লাগবে, কারন ওখানে আপনার কম্পিটিটর আপনার থেকে অনেক কম কোয়ালিফাইড। শ্রীলঙ্কার এক একজন ডিপ্লোমা হোল্ডাররা যদি বাংলাদেশে এসে ৫ লাখ টাকা স্যালারি নিতে পারে, তবে আপনি কেন একজন বুটেক্স গ্রাজুয়েট হয়ে পারবেন না।

মনে রাখবেন ২৫ বিলিয়ন ইউ এস ডলারের টেক্সটাইল এবং গার্মেণ্টস বিজনেসের সবকিছুরই অধিকার এবং কর্তৃত্ব একান্তই আপনার। এখনই সময় টেক্সটাইলের ছেলেদের এম বি এ করে, ফিনান্স,একাউনটস, কর্মাসিয়াল সেক্টর গুলোতে জয়েন করা। টেক্সটাইল ম্যানেজমেণ্ট ডিপার্টমেন্টটা চালু করা হয়েছিল ছেলেরা জাতে হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্টে জয়েন করেন, একজন এইচ আর জিএম এর টেক্সটাইল ইন্ডাস্টিতে কতটা প্রভাব সেটা জব করতে আসলেই বুঝতে পারবেন, ন্যাশনাল ইউনিভাসিটি থেকে যদি কেউ এইচ আর জিএম হয় তবে আপনি কেন বসে আছেন। অনেক ন্যাশনাল ইউনিভাসিটি থেকে পাশ করে কিছু প্রোফেশনাল কোর্স যেমন ICMA থেকে ডিগ্রি নিয়ে অনেক ক্ষেত্রে কিছু না নিয়েই একটা কম্পানির CFO হচ্ছেন। আর ওনাদের কাছে একজন প্রডাকশন জিএম অনেকটাই অসহায়, তবে আপনি কেন বসে আছেন, আপনিও ফিনান্স সেক্টরে জয়েন করে ICMA থেকে ডিগ্রী নিয়ে হতে পারেন একজন CFO।

‘JUST THINK DIFFERNET, BE DIFFERENT’ 

যেটা বলছিলাম আইটিইটি অনেক প্রোগ্রামেই বক্তারা রাজনৈতিক মন্ত্রীদের কাছে দাবি জানান বাংলাদেশ থেকে এসব শ্রীলঙ্কান এবং ইন্ডিয়ানদের বিতারিত করার জন্য। কিন্তু একবারও দেখিনি তরুন প্রজন্মকে আহবান জানাতে, এসব সেক্টরে জয়েন করে মেধা ও কর্মদক্ষতা দিয়ে ওদেরকে বিতারিত করার জন্য। মালিকপক্ষকে দেখান যে আমরা ওদের চেয়ে অনেক বেশি যোগ্য। তা না করে আমরা আহবান জানাই ওই সব রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের কাছে যারা নিজেদের স্বার্থে দেশকে বিক্রি করে দিতেও কার্পন্য করবে না। সত্যিই সেলুকাস, বড় বিচিত্র আমাদের এই দেশ।

আপনি কেন সেই সনাতন পন্থায় ওদের তাড়ানোর চিন্তা করছেন, নিজেকে কোয়ালিফাইড হিসেবে গড়ে তুলেন। আপনেকেই যেন ওয়ার্ল্ডের অন্য কান্ট্রি গুলো প্রোফেশনাল ম্যানেজার তথা টপ লেভেল এক্সিকিউটিভ হিসেবে হায়ার করে! আপনি কোয়ালিফাইড হলে ওরা এমনিতেই আপনার সামনে দাড়াতে পারবেনা।
সত্যি বলতেঃ
‘আমরা বাঙ্গালিরা সবাই পাগল, আর আমাদেরকে যারা চালায় তারা উম্মাদ’

ভাবতে পারেন আমি এমন কি যে এত্তকিছু বলছি, কেন বলছি কারন আমি আমার বুটেক্সকে তথা আপনাদেরকে ভালবাসি আর দ্বিতীয়টির উত্তর হচ্ছে
‘আমি অধম তাই বলে আপনি উত্তম হইবেন না কেন’

Monday, December 8, 2014

Job Switching Tendency of the BUTexian, Propaganda or Common Phenomena!!

Often we have to face some embarrassing situation during Viva voce of Job Interview, as it is said by the management that we wouldn’t hire BUTexian as their tendency is not to serve the company for a long time. I wonder about the sense of that person who is spreading such type of propaganda. Obviously BUTexian is the most loyal and devotee for the company, in broader sense for the country.
Its undeniable that every BUTexian possess some distinctive qualification, internal eligibility, potentiality. Definitely such discrete qualification made it possible to get competitive advantage in the arena of Textile and RMG sector in Bangladesh as well as in the world. It’s only our distinctive competency which made the BUTexian unbeatable to the others.
It’s my heartiest appeal to the adorable Junior of BUTex, just concentrate on your study and ensure a continuous development of thyself.It’s obvious that your unquenched thirst towards knowledge , your dedication and devotion towards work, your internal eligibility, potentiality, your depth of technical knowledge that you have acquired from the BUTex, would facilitate you to reach in culmination of desired destination.
Obviously we the BUTexian will serve the company for a long time or spend our whole career for the sake of that company. But in which process! By depriving ourself or by proving ourself as an asset for the company through our depth of knowledge, our dedication, sincerity, honesty, integrity and highest level of professionalism; at the same time being evaluated by the management that we deserve. But the actual scenario is different, you will never be evaluated in the same company even if you tried your utmost level or devote yourself for the company (only a few companies is exceptional who develop employee). After being demotivated when you will get a better opportunity and switch your job. Management wouldn’t feel bother to hire one or more person in your position with 2 or 3 times salary than yours, but would never feel interest to pay you few more than your existing salary. The tendency of the management is to deprive ourself as long as they can. They try to cajole ourself by some convincing word and at the end of the day we find all of these were vanity. Our initial salary structure would strongly justify this statement. No organization is focusing to develop their employee to evaluate their most efficient employee, often they treated all employees equally, but equality is not always justice. So in most of the cases management is solely responsible to demotivate and demoralize the employee due to their such process of dehumanization.
When someone is switching their Job it means at the same time another organization is going to hire himself knowing that he might switch his job again as he is BUTexian. It’s because of the distinctive competency of the BUTexian which makes them superior to the others. The management should understand that point that ‘ If you want to hire someone who possesses superior quality, you must have to pay premium remuneration’. By return certainly you get superior efficiency, superior performance, superior innovation, superior effectiveness from their decision in case of strategic management.


Now it’s the point why the BUTexian switching their job, answer is so simple, they want to see themselves in a better position. To see the smiles on the face of their old aged parents by ensuring a minimum living standard, ensure proper treatment of geriatric diseases. As most of the students of Public universities are from economically lower or lower middle class family. 

In an interview, honorable director sir of a renowned group of company asked me; “Mr. Noor, why are you demanding so high, you are still unmarried, so you don’t have any family, what would you do with such a huge salary!”
My answer was so simple & gentle, “sir, I can’t understand what is meant by family, I am indebted to my parent who afford me, nurturing me last 25 years after being experienced with severe poverty, with the hope that one day I will contribute for them, ensure a better living standard. I ain’t indebted to my future wife and my offspring to ensure a luxurious living standard, then ought to cope up with my economic condition that I would have on that time.” 

Now it’s the point what’s the worst scenario that every BUTexian might have to face at the very beginning of their student life and job life. In their student life they are misguided by some of their so called senior who is already pursuing the perverse. Ragging tradition, accommodation facilities, poor academic standard and study materials, poor administration etc noting is congenial for them to develop themselves.
When they are going to start their professional life again they are being deprived and demotivated which enforce them to be demoralized. Here I don’t want to dishonor them by mentioning their initial salary. Obviously we the senior BUTexian is responsible for their worst situation. It’s the ethical rights of the fresher BUTexian to be nurtured properly in their hall life as well as professional life for the sake of our Textile and RMG sector (84% contribution of national export).
Because today’s fresher BUTexain is the proud reflection of our BUTex campus, the alumni of BUTex, as one day they might achieve the glory for us and would make it possible to achieve our desired brand value of BUTex in the world Textile arena.

Monday, December 1, 2014

Uses of Fluorescent Dyes for Dyeing High-Visibility Polyester Fabrics


Fluorescent disperse dyes used for dying polyester fibres and fabrics to high-visibility colours. Fluorescence is the emission of light by a substance that has absorbed light or other electromagnetic radiation. when the absorbed electromagnetic radiation is intense, it is possible for one electron to absorb two photons; this two-photon absorption can lead to emission of radiation having a shorter wavelength than the absorbed radiation. Fluorescence occurs when an orbital electron of a molecule, atom or nanostructure relaxes to its ground state by emitting a photon of light after being excited to a higher quantum state by some type of energy: The fluorescence quantum yield gives the efficiency of the fluorescence process. It is defined as the ratio of the number of photons emitted to the number of photons absorbed. The fluorescence lifetime refers to the average time the molecule stays in its excited state before emitting a photon.

Fluo­rescent dyes are considered to be those dyes which absorb and emit radiation in the visible spectral range. This limitation, only to the visible spectral range, allows us to eliminate the optical brighteners and dyes characterized by fluorescence in the near-infrared range from the group of substances under consideration.

The use of fluo­rescent dyes causes a significant increase in colour brightness, which makes the dyed materials more easily perceptible, or more accurately, have increased visibility . This intensified perceptibility of materials dyed with fluorescent dyes is an advantage in preparing coloured ad­vertisements, information descriptions, road and traffic signs, and to a great extent for manufacturing sports clothing and clothing for special services, such as fire brigades and the police. Also to achieve luminous fashion shades for high visibility sports and leisure wear. Fluorescent dyes are available in three colours yellow, orange, and red.

The TERASIL is available as high quality disperse dyes that give dyers and consumers the freedom of wide color choice, with the security that the fluorescent brilliance does not fade with high wash and light fastness.